Posts

Showing posts from September, 2017

জামার উপর দিয়ে তার মাই টিপতে শুরু করলাম

সময়ের সাথে সাথে জীবনের চাকাও ঘুরতে থাকে। আর জীবনের চাকা প্রতিমুহুর্তে সৃষ্টি করে নতুন নতুন অধ্যায়। ভালোই কেটে চলছিল সময়।দেখতে দেখতে পরিক্ষা চলে এল। সারা বছর ডেটিং দিয়ে পরিক্ষার সময় সবাই যেন সব কিছু ভুলে পড়াশুনার মধ্যে ডুবে গেল। ব্যাতিক্রম হয়নি আমার ক্ষেত্রেও। সকাল বিকেল রাত এক করে পড়াশুনা চলতে থাকলোও। কেবল প্রতিদিন দুপুরে ২ঘন্টা আমার আর মানির একসঙ্গে কাটানো সময় টুকু ছাড়া। মিলিত হওয়ার পাশাপাশি একঘন্টা রোজ পড়াশুনার আলোচনা হত আমাদের মধ্যে। বাদ গেল পরিক্ষার দিনগুলি। ভালোমত পরিক্ষা শেষ হওয়ার পর সব বন্ধুরাই ঘুরতে বেড়িয়ে গেল। মানি ও তার ভাইয়ের পরিক্ষা শেষ হওয়ায় তার মা বাবা তাদের নিয়ে ঘুড়তে গেল। বাকি রইলাম আমি। এরমধ্য বাড়ীতে এল সুরভিদি সে প্রেগন্যান্ট হওয়ায় তাকে জ্যেষ্ঠী নিয়ে এল, সাথে এল তার ননদ পূজা। কিন্তুু আগের গুরুগম্ভির সুরভিদি আর এই সুরভিদির মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য লক্ষ্য করলাম। কোথায় যেন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছে সেই গম্ভির সু্রভিদি।  একদিন সন্ধ্যার সময় আমি আর সুরভীদি গল্প করছিলাম। প্রসঙ্গতে উঠে এল পুরানো দিনের কথা। হঠাৎ সে বললো কেমন চলছে আমার নীল ছবি দেখা,কেউ যোগার হল কি ন...

বাসার ছাদে বান্ধবীর সাথে চোদাচুদি

বান্ধবীর সাথে চোদাচুদি – ভাদ্রমাসের চড়া রোদ। কলেজের মাঠ দিয়ে তানি আর রমার সাথে হেঁটে যিচ্ছি। দুইজনই খাসা মাল। রমা একটু ফ্যাটি আর তানি চিকনি। দুই মাগীর দুধ ৩৬ বি। রমা একজন বুড়ো লোকের সাথে প্রেম করবার সুবাদে চুমু ও দুধ টেপা খায় আর তানি মালটা ফ্রেশ। তবে রমা বুড়ার সাথে কি কি করে আমাদের বলে দেয়। বান্ধবীর সাথে চোদাচুদি শুনতে শুনতে গরম হয়ে যাই টিপে দিতে মন চায়। কিন্তু দেই না, আমরা ভাল বন্ধু কিনা। মাঠ দিয়ে হাটছি, ৩/৪টা কুত্তা কাছ দিয়ে দৌড়িয়ে গেল। মেয়ে ২টো আউ করে উঠল। ভাদ্রমাস এই প্রাণীগুলো চোদার জন্য পাগল হয়ে গেছে। একটু সামনে যেতেই দেখি ওরা চোদার প্রিপারেশন নিচ্ছে। ছোটবেলায় এইদৃশ্য অনেক দেখছি, কাজেই দেখেই বুঝলাম এখন কি হবে। ২টা খাসা মেয়ে নিয়ে মাঠের মাঝখানে এই চোদাচুদি দেখলে মানসম্মান আর থাকবো না। মাগী ২টোকে বললাম, চল এইখান থেকে পালায়। সামনে প্রাণী ২টা কুকর্ম করবে। তানি বলল: কুকর্ম কি? বললাম: নারী পুরুষ রাতের আন্ধারে যেই কুকর্ম করে সেই কুকর্ম। তানি কি বুঝলো কে জানে কিছু বলল না, রমা বলে: আমি দেখুম। মাগী বলে কি? বললাম: হ্যা, এইখানে কুকর্ম দেখ আর কাল ক্লাশে মুখ দেখাতে ...

দুধ দেখে মাথা নষ্ট

আজ যেই মেয়ের দুধ দেখে আমার মাথা নষ্ট হইছে সেই মেয়েটা পাশের বাসার নতুন প্রতিবেশী। বয়স ১৮-১৯ হবে।একেবারে ছোট মেয়ে আমার মতো ৪০ বছরের বুড়োর জন্য।কিন্তু মেয়েটা একদিন চোখে পড়ে গেল হঠাৎ।চোখে পড়ার কারন মেয়েটা নিজেরউন্ভিন্ন যৌবন নিয়ে “কী করি আজ ভেবে না পাই,কোন বনে যে চুদে বেড়াই” টাইপেরচালচলন।না হলে আমি এতটা খবিস না যে এত ছোট মেয়ের জন্য খাই খাই করবো। আপনারা পড়ছেন ছোট মেয়ের দুধ দেখে মাথা নষ্টের বাংলা চটি প্রথমত বয়সের তুলনায় মেয়েটার স্তনটা একটু বড়,কিংবা মেয়েটা প্রমান করতে চায়ওর দুটো বড় স্তন আছে।কচি মেয়ের বড় স্তনের প্রতি আমার একটা দুর্বলতা আছে,এই মেয়েটা পাতলা টাইট টিশার্ট পরে আমার সে দুর্বলতাটাকে কামনার চুড়ান্তপর্যায়ে নিয়ে যায়।লিফটে একদিন ওর দুধ দুটো আমার কয়েক ইঞ্চি দুরত্বে পাতলাটি-শার্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসতে চাইছিল।আমার ইচ্ছে হচ্ছিল লাজ-সংকোচ ছেড়ে হাতবাড়িয়ে স্তনদুটো মুঠোর ভেতরে নিয়ে কঠিন ভাবে মর্দন করতে করতে বাসায় ঢুকেযাই এবং ওকে ৩০ মিনিট ধরে রাম চোদা দেই। এরপর থেকে মেয়েটা আমার কল্পনায়নানান সময়ে চলে আসে।নানান ভঙ্গিমায় ওকে চুষে খাই,আমার লিঙ্গ চোষাই,তারপরওকে নেংটো করে রাম চোদা দেই।ও বাসায় একা থাকে অ...

তিথি কে চুদলাম

আপনাদের আগে যেই বাংলা চটি গল্প গুলি শুনাইছি আজকের চটিটা আগের থেকে একটু আলাদা একটু পাগলা রকমের  সবাই মন দিয়ে পড়েন আশা করি মজা পাবেন। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি আজ কেমন মনমরা দেখাচ্ছিল তিথিকে, জিজ্ঞেস করলাম “কি হইসে তিথি” ? তিথি কি উত্তর দিলো জানেন ? তিথির ভাষায় লিখছি- “আমার বান্ধবী লিনা, মিলি, অরপি, সবাই বলে আমি নাকি বাচ্চা মেয়ে, তাই আমার বুক ছোট। ওরা সবাই কোন না কোন ছেলেকে দিয়ে খাইয়েছে, তাই ওদের সবার বুক বড় আর সুন্দর হয়ে গেছে। ওরা সবাই ওদের কাজিনদের নুনু ওদের যোনীর ভেতর সতিচ্ছেদ নামে যে একটা পর্দা থাকে তা ফাটিয়েছে, তারপর থেকে ওরা প্রায় যোনীর ভেতর ছেলেদের নুনু নেয়। এতে নাকি চেহারা, বুক আর পাছা খুব সুন্দর হয়, আমি এগুলো কিছুই করিনি বলে ওরা সবসময় আমাকে খেপায়। আমি ওদের চেয়েও বেশী সুন্দরী হতে চাই”। বোঝেন অবস্তা, আমি হা করে আধপাগল এই মেয়েটার কথাগুলো শুনে ওকে বললাম; “ওরা সব বাজে কথা বলে, এভাবে কেউ সুন্দর হয়না, দুষ্টামি করেছে তোমার সাথে! যাও এবার বাসায় গিয়ে খেয়ে ঘুম দাও, দেখবে আর কিছু মনে হবেনা”। (মেয়েটার মাথা স্ক্রু মনে হয় ঢিলা আছে তাই এভাবে শান্ত করা...

শারদীয় পূজার চটি গল্প

আজ  আমি আপনাদের যে গল্পটা বলব সেটা একদম আমার জীবনের সত্যি কাহিনী। আমি তখন ফর্স্ট ইয়ার এ পরি যখন আমার দাদার বিয়ে হয়। যখন আমাদের বাড়ি থেকে মেয়ে দেখতে গেছিল তখনই শুনেছিলাম যে বৌদির নাকি একটা সুন্দরী বোন আছে, নাম জুহি. নাম শুনেই আমার মনের মধ্যে কেমন যেন একটা ভাল লাগার অনুভুতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু জুহির সাথে দেখা তখনও হয়না। তো আমার আশার অবসান হল দাদার আশীর্বাদ এর দিন ওই দিন জুহি প্রথম আমাদের বাড়ি আসে। আমি সেদিন কলেজ থেকে তারাতারি বাড়ি ফিরেছি. সত্যি বলতে আমি একটু ভেতরে ভেতরে উত্তেজিত ছিলাম. প্রথম যখন আমি ওকে দেখলাম আমি মুগ্ধ ছিলাম, কারণ ও আমার কল্পনার থেকেও সুন্দর ছিল. সেদিন খুব বেশি কথা হল না. কিন্তু আমার মনে কল্পনার জাল সেদিন থেকে আরও বিস্তৃত হতে শুরু করেছিল. এর পর দাদার বিয়ে হল, জুহির সাথে আমার কথাবার্তা ঘন ঘন হতে লাগলো. আমি ওর ফোন নম্বর পেলাম. এমনই একদিন কথা হতে হতে আমি জুহিকে প্রপোজ করি, ও আমায় হ্যাঁ বলেছিল. সেই জীবনে প্রথম কোন মেয়ে আমায় হ্যাঁ বলে আমার যে সেদিন কি আনন্দ হয়েছিল বলে বোঝাতে পারব না. তার পর থেকে আমাদের প্রেম টুক টুক করে চলতে লাগলো. একে জীবনের প্রথম প্রেম টার ওপর আব...

বান্ধবী কে চুদলাম

নিশা আমার বান্ধবী। কলেজে উঠে পরিচয় হয়েছিল ওর সাথে। একসাথে  কোচিং করতাম, কোচিং শেষে বেশ কিছুক্ষণ আড্ডাও মারতাম। এভাবেই কখন যেন প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। অফার দিতেই অন্য মেয়েদের মত হ্যান ত্যান ইস্যু না দেখিয়ে এক বারেই রাজি হয়ে গেল। প্রেম করতে শুরু করলাম আমরা, একেবারেই লুতুপুতু প্রেম। কলেজে পড়তাম তখন, কি আর হতো। একটা সময় এইচএসসি আসল, দুইজনেই দিলাম, দুইজনেই ভালো রেজাল্ট করলাম। ভর্তিও হলাম একই বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমাদের শহর ঢাকার বাইরে একটা স্বনামধন্য একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানেই আমাদের কাহিনী শুরু।বাসায় দুজনেই বলেছিলাম আমরা হলে উঠেছি। কিন্তু আদতে আমরা ক্যাম্পাসের ঠিক বাইরেই দুই রুমের ছোট্ট একটা বাসা ভাড়া নিয়ে নিলাম। ওটার জন্যে কেনাকাটা করলাম। বালতি তোষক হাঁড়িপাতিল সব কিছু। ওসব করতে করতেই অদ্ভুত একটা অনুভূতি হচ্ছিল, যেন আমরা বিয়ে করে ফেলেছি আর সংসারের জিনিসপাতি কিনছি। যদিও বেশ অনেকদিন ধরেই লুতুপুতু প্রেম করছিলাম আমরা, কিন্তু সেক্স বিষয়ক ঘটনা কোনদিনই ঘটেনি। ঐজন্যে ঠিক করেছিলাম দুই রুমে দুইজন থাকব। বুয়াটুয়া রাখার ঝামেলায় যাব না, নিজেরা নিজেরাই রান্নাবাড়া করে খেয়ে নিব। যাই হোক, অবশেষে উঠলাম আম...